আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মহির উদ্দীন বলেন, ‘পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে আরো অধিক পরিমাণ ডাস্টবিন স্থাপন করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো এবং অনুষদ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। এমনকি আগামী বছর থেকে সবচেয়ে পরিষ্কার হলের প্রভোস্টকে পুরষ্কার প্রদান করা হবে। কেবল পরিবেশ দিবসের দিনে নয়, প্রতিদিনই যেন আমরা পরিবেশ সুন্দর রাখতে কাজ করতে পারি সেদিকে আমাদের মনোযোগ দিতে হবে।’
অধ্যাপক ড. খান মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিবেশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে। পরিবেশের যেখানে সমস্যা আছে সেখানে সমস্যার সমাধান করতে হবে। সরকার, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও অন্য সংশ্লিষ্ট সবাই যদি পরিবেশের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গুরুত্ব এখন থেকে না দিই, তাহলে ভবিষ্যতে সবাই বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ব। সবকিছুর আগে পরিবেশকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করতে হবে।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো. আজিজুল হক বলেন, ‘পৃথিবীকে বাঁচাতে না পারলে দূষণের কারণে একদিন শেষ হয়ে যাবে। পৃথিবী একদিন ধ্বংস হবে কিন্তু সেটি যেন মানুষের হাত দ্বারা ধ্বংস না হয়। পরিবেশ দূষণ ছাড়াও আরও অনেক ধরনের দূষণ আছে সেগুলোর কারণ জেনে তার প্রতিকার করতে হবে। পরিবেশ সম্পর্কে আমাদের সচেতন হতে হবে। সকলে মিলে দেশ ও বিশ্বের পরিবেশ সুন্দর করার চেষ্টা করতে হবে।